गुरुवार, 18 मार्च 2021

বিজেপি ও তৃণমূলের ঝান্ডা লাগানোকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত, পঞ্চায়েত প্রধানের বাড়ি ভাঙচুর

কোলফিল্ড মিরর ১৮ মার্চ ২০২১ (সালানপুর, সোহেল খান): বৃহস্পতিবার দুপুর একটা নাগাদ উত্তরামপুর জিৎপুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত কল্যাণগ্রাম অঞ্চলের ঝান্ডা লাগানোকে কেন্দ্র করে তৃণমূল ও বিজেপির সংঘর্ষ উত্তপ্ত কল্যাণগ্রাম অঞ্চল।ভাঙচুর করা হয় পঞ্চায়েত প্রধানের বাড়িতে ও তাছাড়া ভাঙচুর করা হয় বিজেপি কর্মী দেবাশীষ দাসের বাড়িতে। লাঠি হাতে রাস্তায় নেমে বিজিপির কর্মীরা। এলাকাকে শান্ত করতে এলাকায় প্রচুর পরিমানে পুলিশ প্রশাসন সহ কমব্যাট ফোর্স মোতায়েন করা হয়। 

তাছাড়া কল্যানগ্রাম চত্বর থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি লাগানো বিভিন্ন রকমের ব্যানার খুলেনেন সালানপুর বিডিও অদিতি বসু।এবং কেন্দ্র বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে এলাকা পরিদর্শন করেন। এই প্রসঙ্গে বিজেপির সভাপতি গোপাল রায় জানান দুপুর একটা নাগাদ বিজেপির কর্মীরা প্রায়  দলীয় ঝান্ডা লাগাছিলো।সেই সময় তৃণমূল কংগ্রেসের কিছু গুন্ডা বাহিনীরা এসে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান ও পুলিশ প্রশাসনের সামনে বিজেপির কর্মীদের উপর হামলা চালায়। আমাদের দাবি তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে না হলে আর সহ্য করা সম্ভব নয়।

এই প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন এক ঘন্টার মধ্যে দোষীদের গ্রেপ্তার না করলে আরো বড় আন্দোলন শুরু হবে। অপরদিকে উত্তরামপুর জিৎপুর প্রধান তাপস চৌধুরী বলেন প্রায় একশ বেশি লোকজন বন্ধুক হাতে করে নিয়ে এসে জোরকরে সাধারণ মানুষের বাড়ির সামনে বিজেপির ঝান্ডা লাগানো হচ্ছিল।মানুষ অভিযোগ করে আমি এসে প্রশাসনকে ডেকে তাদের যেতে বলি হঠাৎ করে আমরা বাড়ি থেকে ফোন আসে প্রায় একশ জন মানুষ বন্ধুক,লাঠি নিয়ে এসে আমার বাড়ির উপর হামলা করে।বাড়ির সিসিটিভি সহ কাঁচের জানালা, ঠাকুর ঘর ভেঙ্গে দেয়। 

আমি লিখিত ভাবে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানাবো দোষী দের গ্রেপ্তার করতে হবে।তাদের ভয় উন্নয়ন সালানপুর বারাবনি ব্লকে তাদের কোনো অস্তিত্ব নেই তার জন্য এলাকাকে উত্তপ্ত করে প্রচারে আসতে চাইছে। তাছাড়া এই ঘটনা প্রসঙ্গে এসিপি উমর আলী মোল্লা জানান ঘটনা টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে,আমরা তদন্ত শুরু করেছি।

कोई टिप्पणी नहीं:

एक टिप्पणी भेजें